স্মরণ ও কৃতজ্ঞতা
২৬ মার্চ সোমবার মহান স্বাধীনতা
দিবস। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৪২ বছর পূর্তি দিবস। বাঙালি জাতির জীবনে
দীর্ঘ লড়াই-সংগ্রামের ইতিহাসে এই দিনটি অত্যন্ত গৌরবোজ্জল অবিস্বরণীয়
একটি দিন।
হাজার বছরের সংগ্রাম পেছনে ফেলেজাতির জীবনে নেমে এল ২৫ ও ২৬ মার্চ। দুঃস্বপ্ন, স্বপ্ন ও সম্ভাবনার অভাবনীয় সংমিশ্রণ ঘটল বাঙালির জীবনে। পাকিস্তানিদের লক্ষ্য ছিল বাঙালির জাতিসত্তা নিশ্চিহ্ন করা। ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডাক দেন স্বাধীনতার। তবে দুঃখজনকভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়েরাজনীতিতে বিতর্ক চলছে। ঐতিহাসিক দলিলপত্র সাক্ষ্য দেয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবই স্বাধীনতার ঘোষক। জিয়াউর রহমান তাঁর নামে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেছিলেন।
হাজার বছরের সংগ্রাম পেছনে ফেলেজাতির জীবনে নেমে এল ২৫ ও ২৬ মার্চ। দুঃস্বপ্ন, স্বপ্ন ও সম্ভাবনার অভাবনীয় সংমিশ্রণ ঘটল বাঙালির জীবনে। পাকিস্তানিদের লক্ষ্য ছিল বাঙালির জাতিসত্তা নিশ্চিহ্ন করা। ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডাক দেন স্বাধীনতার। তবে দুঃখজনকভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়েরাজনীতিতে বিতর্ক চলছে। ঐতিহাসিক দলিলপত্র সাক্ষ্য দেয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবই স্বাধীনতার ঘোষক। জিয়াউর রহমান তাঁর নামে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেছিলেন।
স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আমাদের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার সহকর্মী অন্যান্য জাতীয় নেতৃবৃন্দের প্রতি দেশবাসীর মতো আমাদেরও বিনম্র শ্রদ্ধা। একাত্তরের রণাঙ্গনে এবং দেশের নানা প্রান্তে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসরদের হামলায় যারা জীবন উৎসর্গ করেছেন,তাদের জানাই সশ্রদ্ধ অভিবাদন। স্বাধীনতার জন্য তাদের সর্বোচ্চ ত্যাগ ও পবিত্র স্মৃতি চিরদিন ভাস্বর হয়ে থাকবে। এক সাগর রক্তের বিনিময়ে বাংলার স্বাধীনতা যারা এনেছেন তাদেরেএ জাতি ভুলবে না। তাদের স্বজনদের প্রতিও আমাদের গভীর সহমর্মিতা।
একাত্তরের সেই কঠিন সময়ে বিশ্বের যেসব দেশ আমাদের
প্রতি সহায়তা-সহমর্মিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল এবং পাকিস্তানের
ঘৃণ্য গণহত্যার প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছিল, তাদের
প্রতিও আমাদের আন্তরিক কৃতজ্ঞতা। সর্বশেষে , দেশবাসীকে
মহান স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা।
No comments:
Post a Comment